শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
Natun Kagoj

সাদমানের সেঞ্চুরির পর লিড নিলো বাংলাদেশ

সাদমানের সেঞ্চুরির পর লিড নিলো বাংলাদেশ
গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

চট্টগ্রাম টেস্টে দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ছন্দে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম দিনের শেষ বিকেলে তাইজুল ইসলামের ঘূর্ণি জাদু দেখানোর পর দ্বিতীয় দিন ব্যাট হাতে দারুণ শুরু করে স্বাগতিকরা। ওপেনার সাদমান ইসলাম দীর্ঘদিনের সেঞ্চুরির খরা কাটিয়ে তুলে নেন দারুণ এক শতক। তাঁর ব্যাটিং নৈপুণ্যে দিনের তৃতীয় সেশনের শুরুতেই লিড নেয় বাংলাদেশ দল।

৬৩ তম ওভারে ব্রায়ান বেনেটের বলে চার মেরে দলকে লিড এনে দেন মুশফিকুর রহিম। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২৩৫ রান।

৩৩ বলে ১৪ রানে খেলছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৯ বলে মুশফিকের রান ২২। লিড বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ রান। হাতে এখনো ৭ উইকেট আছে। লিড আরও বড় করার সুযোগ পাচ্ছে স্বাগতিক দল।

এর আগে ২২৭ রানে ৯ উইকেট নিয়ে দ্বিতীয় দিনের শুরুটা করেছিল জিম্বাবুয়ে। সেখানেই শেষ হয় তাদের যাত্রা। তাইজুল আগের দিনই নিজের ফাইফার পূর্ণ করেছিলেন। দ্বিতীয় দিনে তুলে নেন নিজের ৬ষ্ঠ উইকেট। বাইরের দিকে বেরিয়ে যাওয়া বলে খোঁচা দিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন মুজারাবানি।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ব্যর্থতার বড় কারণ নড়বড়ে ব্যাটিং। তবে আজ কিছুটা স্বস্তি দিয়েছেন দুই ওপেনার। সিরিজের মাঝপথে দলে ডাকা হয়েছিল অভিজ্ঞ এনামুল হক বিজয়কে। সাদমানের সঙ্গে ওপেনিংয়ে নামানো হয় এই ব্যাটারকে।

দুজনে মিলে প্রথম সেশনটা কোনো উইকেটের পতন হতে দেননি। ১৮৯ বলে গড়েন ১১৮ রানের জুটি। ২০২২ সালের পর এই প্রথম উদ্বোধনী জুটিতে ১০০ পেরোয় বাংলাদেশ। যদিও ব্যক্তিগত পঞ্চাশের আগেই ফিরতে হয়েছে বিজয়কে। 

মুজারাবানির অফ স্টাম্পের একটু বাইরের বল ঠিকঠাক খেলতে পারলেন না এনামুল। বল গিয়ে তার পেছনের পায়ে লাগে। এলবিডব্লিউর আবেদন জানানো হলে সাড়া দেন আম্পায়ার। পরে রিভিউ নিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি। তিন বছর পর টেস্ট দলে ফিরে বিজয় আউট হন ৩৯ রান করে। খুব বেশি টেস্ট খেলার সুযোগ না পাওয়া বিজয়ের ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংস এটিই। এমনকি এক ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়েও এর আগে কখনো ৩০ রান করতে পারেননি বিজয়।

শুরু থেকেই বাংলাদেশের দুই ওপেনারকে খুব একটা ভুগতে হয়নি জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের সামনে। সাদমান ইসলাম ফিফটি পেয়েছিলেন লাঞ্চের আগেই। শুরু থেকেই ছিলেন সাবলীল। নিয়মিত বিরতিতে আসছিল বাউন্ডারি। শেষ পর্যন্ত ১৪২ বলে পেয়েছেন সেঞ্চুরির দেখা। এটা তার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। প্রথম সেঞ্চুরিটাও ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই। সেটা ২০২১ সালের জুলাইয়ে হারারেতে। 

সাদমানের সঙ্গে মুমিনুলের জুটিটাও জমে যাচ্ছিল। দুজনে মিলে গড়েছিলেন ৭৬ রানের জুটি। তবে পরপর দুই ওভারে দুই ব্যাটারকে হারিয়েছে বাংলাদেশ। চা বিরতির আগমুহূর্তে মাসাকাদজার বলে অপ্রয়োজনীয় স্লগ সুইপ শর্ট খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মুমিনুল। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৩৩ রান। পরের ওভারের প্রথম বলেই রায়ান বেনেট এলবিডব্লু করেন সেঞ্চুরিয়ান সাদমানকে। 
৬৩ তম ওভারে ব্রায়ান বেনেটের বলে চার মেরে দলকে লিড এনে দেন মুশফিকুর রহিম। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২৩৫ রান।

৩৩ বলে ১৪ রানে খেলছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৯ বলে মুশফিকের রান ২২। লিড বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ রান। হাতে এখনো ৭ উইকেট আছে। লিড আরও বড় করার সুযোগ পাচ্ছে স্বাগতিক দল। 

এর আগে ২২৭ রানে ৯ উইকেট নিয়ে দ্বিতীয় দিনের শুরুটা করেছিল জিম্বাবুয়ে। সেখানেই শেষ হয় তাদের যাত্রা। তাইজুল আগের দিনই নিজের ফাইফার পূর্ণ করেছিলেন। দ্বিতীয় দিনে তুলে নেন নিজের ৬ষ্ঠ উইকেট। বাইরের দিকে বেরিয়ে যাওয়া বলে খোঁচা দিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন মুজারাবানি।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ব্যর্থতার বড় কারণ নড়বড়ে ব্যাটিং। তবে আজ কিছুটা স্বস্তি দিয়েছেন দুই ওপেনার। সিরিজের মাঝপথে দলে ডাকা হয়েছিল অভিজ্ঞ এনামুল হক বিজয়কে। সাদমানের সঙ্গে ওপেনিংয়ে নামানো হয় এই ব্যাটারকে।

দুজনে মিলে প্রথম সেশনটা কোনো উইকেটের পতন হতে দেননি। ১৮৯ বলে গড়েন ১১৮ রানের জুটি। ২০২২ সালের পর এই প্রথম উদ্বোধনী জুটিতে ১০০ পেরোয় বাংলাদেশ। যদিও ব্যক্তিগত পঞ্চাশের আগেই ফিরতে হয়েছে বিজয়কে। 

মুজারাবানির অফ স্টাম্পের একটু বাইরের বল ঠিকঠাক খেলতে পারলেন না এনামুল। বল গিয়ে তার পেছনের পায়ে লাগে। এলবিডব্লিউর আবেদন জানানো হলে সাড়া দেন আম্পায়ার। পরে রিভিউ নিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি। তিন বছর পর টেস্ট দলে ফিরে বিজয় আউট হন ৩৯ রান করে। খুব বেশি টেস্ট খেলার সুযোগ না পাওয়া বিজয়ের ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংস এটিই। এমনকি এক ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়েও এর আগে কখনো ৩০ রান করতে পারেননি বিজয়।

শুরু থেকেই বাংলাদেশের দুই ওপেনারকে খুব একটা ভুগতে হয়নি জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের সামনে। সাদমান ইসলাম ফিফটি পেয়েছিলেন লাঞ্চের আগেই। শুরু থেকেই ছিলেন সাবলীল। নিয়মিত বিরতিতে আসছিল বাউন্ডারি। শেষ পর্যন্ত ১৪২ বলে পেয়েছেন সেঞ্চুরির দেখা। এটা তার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। প্রথম সেঞ্চুরিটাও ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই। সেটা ২০২১ সালের জুলাইয়ে হারারেতে। 

সাদমানের সঙ্গে মুমিনুলের জুটিটাও জমে যাচ্ছিল। দুজনে মিলে গড়েছিলেন ৭৬ রানের জুটি। তবে পরপর দুই ওভারে দুই ব্যাটারকে হারিয়েছে বাংলাদেশ। চা বিরতির আগমুহূর্তে মাসাকাদজার বলে অপ্রয়োজনীয় স্লগ সুইপ শর্ট খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মুমিনুল। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৩৩ রান। পরের ওভারের প্রথম বলেই রায়ান বেনেট এলবিডব্লু করেন সেঞ্চুরিয়ান সাদমানকে। 


গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন